প্রশ্নঃ আমার একখন্ড জমি আছে। আমি বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন হতে কি ঋণ সুবিধা পেতে পারি।
উত্তর:বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন একক বাড়ী এবং গ্রুপ ভিত্তিক বাড়ী নির্মাণের জন্য ঋণ প্রদান করে থাকে।
প্রশ্নঃ একক বা গ্রুপ ভিত্তিক বিষয়টা খুলে বলবেন কি?
উত্তর: আপনার একক নামে জমি আছে। আপনি সেই জমির উপর বাড়ী বানাতে চাইলে একক ব্যক্তির নামে ঋণ হবে। আবার আপনারা কয় ভাই/বোন বা কয়েক বন্ধু মিলে এক খন্ড জমি ক্রয় করেছেন বা বাবার সম্পত্তি উত্তরাধিকার সূত্রে যে কয়জন ভাইবোন পেয়েছেন সেক্ষেত্রে গ্রুপ ভিত্তিক ঋণ হবে।
প্রশ্নঃ বিএইচবিএফসি হতে যে পরিমান ঋণ দেওয়া হয় তা দিয়ে কি একটি বাড়ী বানানো সম্ভব হবে?
উত্তরঃ ১ম কথা বলবো আমরা কখনই সম্পূর্ণ ঋণের টাকা দিয়ে বাড়ী তৈরী করতে পরামর্শ দেই না বা ঋণও দেই না। কারণ তাতে করে যে পরিমান মাসিক কিস্তি হবে তা একজন ঋণ গ্রহীতার জন্য পরিশোধ করা কষ্ট সাধ্য হয়ে যাবে। কর্পোরেশন ৮০:২০ অনুপাতে ঋণ প্রদান করে থাকে। দ্বিতীয়ত বর্তমান নির্মাণ সামগ্রীর বাজার দর, মানসম্মত বাড়ী তৈরী এবং প্রতিযোগিতামূলক বাজার ইত্যাদি বিবেচনায় ৪০ লক্ষ লক্ষ টাকা হতে ঋণের সিলিং ২ কোটি টাকাতে বর্ধিত করা হয়েছে।
প্রশ্নঃ কোন এলাকার জন্য কত টাকা ঋণ দেয়া হয়?
উত্তরঃ ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকায় সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকা এবং দেশের অন্যান্য বিভাগীয় শহর ও জেলা সদরে সর্বোচ্চ ৮০ লক্ষ টাকা ঋণ প্রদান করা হয়। পেরিআরবান, উপজেলা সদর ও গ্রোথ সেন্টার এলাকায় ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদান করা হয়।
প্রশ্নঃ ঋণ আবেদনকারীর যোগ্যতা কি?
উত্তরঃ ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়স্ক, সুস্থ ও চুক্তি করার যোগ্যতা সম্পন্ন এবং ঋণ পরিশোধে সক্ষম বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক বাড়ী নির্মাণ ঋনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
প্রশ্নঃ ঋণ পেতে হলে কোথায় যোগাযোগ করতে হবে?
উত্তরঃ কর্পোরেশনের বিদ্যমান ৬১টি শাখা অফিসের মাধ্যমে ঋণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। আপনি যে এলাকায় বাড়ি নির্মাণ করতে ইচ্ছুক সেই এলাকা সংশ্লিষ্ট বিএইচবিএফসি’র জোনাল/রিজিওনাল অফিসে ঋণের জন্য আবেদন করতে হবে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যের জন্য বিএইচবিএফসি’র ওয়েবসাইট www.bhbfc.gov.bd ভিজিট করে এই সকল অফিসের নাম, ঠিকানা ও ফোন নম্বর পাওয়া যাবে।
প্রশ্নঃ Online - এ কি ঋণের আবেদন করা যায়?
উত্তরঃ ঋণের সাময়িক আবেদন Online এর মাধ্যমে করা যাবে। সেক্ষেত্রে এই লিংকে ক্লিক করুন। এছাড়া, ঘরে বসে ই-হোম লোনের আবেদন করতে পারেন।
প্রশ্নঃ বাড়ী নির্মাণ ঋনের সুদের হার কত?
উত্তরঃ ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকায় ঋণের সুদের হার ৯%। তবে দেশের সকল বিভাগীয় ও জেলা সদর এলাকা এবং পেরিআরবান, উপজেলা সদর ও গ্রোথ সেন্টার এলাকায় সুদের হার ৭ এবং ৮%।
প্রশ্নঃ বাড়ী নির্মাণের ক্ষেত্রে নিজস্ব কোন বিনিয়োগ লাগবে কি-না?
উত্তরঃ ঋণ গ্রহীতার নিজস্ব বিনিয়োগ ন্যূনতম ২০% তবে ঋণের কিস্তি পরিশোধের সক্ষমতা ও এলাকায় সিলিং এর কারণে বিনিয়োগের পরিমান বৃদ্ধি পেতে পারে।
প্রশ্নঃ সে ক্ষেত্রে ঋণের পরিমান কিভাবে নির্ধারিত হবে?
উত্তরঃ ঋণের কিস্তি পরিশোধের সক্ষমতা, এলাকা ভিত্তিক ঋণের সিলিং ও নিম্নে বর্ণিত নির্মাণহার অনুযায়ী বাড়ী নির্মাণের মোট প্রাক্কলিত ব্যয়ের ৮০% পর্যন্ত হিসাব করে ঋণের পরিমান নির্ধারণ করা হয়।
আওতাধীন এলাকা |
নির্মাণ হার (প্রতি বর্গফুট) |
১। ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকা বাদে দেশের সকল বিভাগীয় ও জেলা সদর এলাকা |
আর.সি.সি. ফ্রেম ষ্ট্রাকচারের জন্যঃ নীচতলা আবাসিক ৩৫১৯/- গ্যারেজ ২৭৪৪/- উপরের তলা সমূহ ২০৭১/- |
২। পল্লী অঞ্চলে বাড়ী নির্মাণের ঋণ (পেরি আরবান ও উপজেলা সদর এবং গ্রোথ সেন্টার এলাকা) |
আর.সি.সি. ফ্রেম ষ্ট্রাকচারের জন্যঃ নীচতলা আবাসিক ৩৩৪১/- গ্যারেজ ২৬৪৩/- উপরের তলা সমূহ ১৮৯৬/- অথবা, লোড বিয়ারিং ব্রিকওয়াল স্ট্রাকচারের জন্য নীচতলা আবাসিক ১৫৫৭/- গ্যারেজ ৯০০/- উপরের তলা সমূহ ১১৬৪/- |
প্রশ্নঃ গৃহীত ঋণের মাসিক কিস্তি কত হবে?
উত্তরঃ গৃহীত ঋণের কিস্তি নির্ধারণঃ
এমরটাইজড পদ্ধতিতে সকল মাসিক কিস্তির পরিমাণ সমান হবে; বার্ষিক ৮% ও ৯% সুদে প্রতি লক্ষ টাকার (আইডিসিপি বাদে) মাসিক কিস্তির পরিমাণ নিম্নবর্ণিতভাবে নির্ধারিত হবে:
পরিশোধ মেয়াদ |
৮% সুদের হারে মাসিক কিস্তির পরিমাণ |
৯% সুদের হারে মাসিক কিস্তির পরিমাণ |
২০ বছর |
৮৩৭.০০ টাকা |
৯০০.০০ |
১৫ বছর |
৯৫৬.০০ টাকা |
১০১৫.০০ |
১০ বছর |
১২১৩.০০ টাকা |
১২২৭.০০ |
৫ বছর |
২০২৮.০০ টাকা |
২০৭৬.০০ |
প্রশ্নঃ বিভিন্ন প্রকার ঋণের বিষয়ে যদি বিস্তারিত বলতেন?
উত্তরঃ ব্যক্তি ও এলাকাভেদে এই ঋণগুলোকে বিভিন্ন নামে অভিহিত করা হয়েছে। যেমনঃ প্রবাসবন্ধু, নগরবন্ধু, পল্লীমা, আবাসন উন্নয়ন ঋণ আবাসন মেরামত ঋণ, সরকারি কর্মচারি ঋণ
এই নামগুলো থেকেই কিছুটা বুঝা যায়, কে কোন ধরনের ঋণের জন্য উপযোগী।
প্রশ্নঃ ঋণের প্রোডাক্টগুলোর বিষয়ে যদি বলতেন?
উত্তরঃ
নগরবন্ধু
ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে একক/গ্রুপে বাড়ী নির্মাণের জন্য ‘নগর বন্ধু’ নামে ঋণ সুবিধা প্রদান করা হয়;
এখানে সর্বোচ্চ ঋণ সীমাঃ বাড়ী নির্মানে সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকা;
সুদের হারঃ বাড়ী নির্মানে ৯%;
পরিশোধ মেয়াদ কালঃ ৫, ১০, ১৫ অথবা ২০ বছর।
পল্লীমা
ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোএলাকার বাইরে যে কোন জেলা/উপজেলা, গ্রোথ সেন্টারে একক/গ্রুপে বাড়ী নির্মাণের জন্য পল্লীমা ঋণ প্রদান করা হয়।
ঋণ সীমা: এলাকাভেদে এই ঋণের সীমা বিভিন্ন রকম-
সুদের হারঃ বাড়ী নির্মাণের জন্য সুদের হার ৮% পরিশোধ মেয়াদকালঃ ৫,১০,১৫ বা ২০ বছর।
আবাসন উন্নয়ন
ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রো এলাকা, দেশের সকল বিভাগীয় ও জেলা সদর এলাকা এবং পল্লী অঞ্চলে নির্মাণাধীন বাড়ী, অসমাপ্ত নির্মিত বাড়ীর নির্মাণ কাজ সমাপ্ত করার জন্য আবাসন উন্নয়ন ঋণ প্রদান করা হয়।
ঋণ সীমা ও সুদের হার: এলাকাভেদে এই ঋণের সীমা ও সুদের হার বিভিন্ন রকমের-
পরিশোধ মেয়াদকালঃ ৫,১০,১৫ বা ২০ বছর।
আবাসন মেরামত
ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকা এবং দেশের সকল বিভাগীয় ও জেলা সদর এলাকার নাগরিকগণ; যাদের নির্মিত এবং সংষ্কার/মেরামতযোগ্য বাড়ী আছে।
ঋণ সীমা ও সুদের হার: এলাকাভেদে এই ঋণের সীমা ও সুদের হার বিভিন্ন রকমের-
পরিশোধ মেয়াদকালঃ ৫ ও ১০ বছর।
প্রশ্ন
:
নির্মাণাধীন তিনতলা বাড়ীর নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। সকল ফ্লোর আংশিক সমাপ্ত। এক্ষেত্রে, কোন ধরনের ঋণ পাওয়া যাবে?
উত্তর
:
নগরবন্ধু/পল্লীমা/আবাসন উন্নয়ন ঋণের যে কোন একটির জন্য আবেদন করা যাবে। তবে, আবাসন উন্নয়নের আওতায় ঋণের জন্য নকশার মেয়াদ ২৫ বছরের বেশী হওয়া যাবে না।
প্রশ্ন
:
ইউনিয়ন পরিষদে (উপ-শহর, পৌরসভার বাহিরে গ্রোথ সেন্টার) ঋণ নিতে আগ্রহী হলে বাড়ীর নকশা সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক অনুমোদিত হলে ঋণ নেয়া যাবে কি-না?
উত্তর
:
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান/ইউএনও অথবা উপজেলা প্রকৌশলী এবং উপজেলা চেয়ারম্যান/ইউএনও কর্তৃক স্বাক্ষরিত হতে হবে।
প্রশ্ন
:
আবাসন মেরামত ঋণ পাবার শর্ত কি?
উত্তর
:
প্রশ্ন
:
ঋণ মঞ্জুরীর পদ্ধতি (System) সম্পর্কে জানাবেন কি?
উত্তর
:
০২টি সহজ ধাপে ঋণ মঞ্জুর করা হয়। প্রথমে সাময়িক আবেদন দাখিল করতে হবে। সাময়িক আবেদন অনুমোদন সাপেক্ষে ফরমাল আবেদন দাখিল করতে হবে।
প্রশ্ন
:
আবেদনপত্রের দাম কত?
উত্তর
:
সাময়িক আবেদনপত্র বিনামূল্যে প্রদান করা হয় এবং ফরমাল আবেদনপত্রের মূল্য ৫০০.০০ (পাঁচশত) টাকা মাত্র।
প্রশ্ন
:
ঋণ আবেদন প্রসেস করতে কোন ফি দিতে হয় কি-না?
উত্তর
:
হ্যাঁ, শুধুমাত্র ফরমাল আবেদন দাখিলের সময় আবেদনকৃত ঋণের পরিমানের উপর ঋণ আবেদন ফি বাবদ প্রতি হাজারে ৩/= টাকা হারে + সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হারে ভ্যাট জমা দিতে হয়; যা অফেরতযোগ্য।
প্রশ্ন
:
এছাড়া আর কোন চার্জ/হিডেন চার্জ আছে কি-না?
উত্তর
:
আমাদের কোন হিডেন চার্জ নাই। তবে ঋণ মঞ্জুরীর পর ১ম কিস্তির চেক গ্রহণের আবেদনের সময় মঞ্জুরীকৃত ঋণের পরিমানের উপর ঋণ পরিদর্শন ফি বাবদ প্রতি হাজারে ৩/= টাকা হারে + সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হারে ভ্যাট জমা দিতে হয়; যা অফেরতযোগ্য।
প্রশ্ন
:
সাময়িক আবেদনের সাথে কি কি কাগজপত্র দাখিল করতে হয়?
উত্তর
:
সাময়িক আবেদনের সাথে দাখিলতব্য কাগজপত্রের তালিকাঃ
সংশ্লিষ্ট জোনাল/রিজিওনাল অফিস হতে বিনামূল্যে সাময়িক আবেদন ফরম সংগ্রহ করে অথবা কর্পোরেশনের ওয়েব সাইট হতে Download করে উহা যথাযথভাবে পূরণ করে দাখিল করা যাবে।
প্রশ্ন
:
সাময়িক আবেদন অনুমোদনের সময় কি কি বিবেচনা করা হয়?
উত্তর
:
দাখিলকৃত কাগজপত্রাদি পর্যালোচনা পূর্বক সঠিকতা নির্ধারণ এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত নক্শা মোতাবেক ভবন নির্মাণ হওয়ার বিষয়টি দেখা হবে।
প্রশ্ন
:
প্রস্তাবিত জমি/প্লটের মালিকানার ধরনে কোন সীমাবদ্ধতা আছে কি-না?
উত্তর
:
লীজ প্রাপ্ত সরকারী প্লট, ব্যক্তিমালিকানাধীন জমিতে ঋণ প্রদান করা হয়।
প্রশ্ন
:
বাড়ী নির্মাণ ঋণের ফরমাল আবেদন পত্রের সাথে কি কি কাগজপত্রাদি দাখিল করতে হয়?
উত্তর
:
ফরমাল আবেদনের সাথে দাখিলতব্য কাগজপত্রের তালিকাঃ
ক. বেসরকারী/ ব্যক্তি মালিকানাধীন জমির ক্ষেত্রে :
খ. সরকার/জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ/(পূর্বেকার হাউজিং সেটেলমেন্ট)/রাজউক/ সিডিএ/ কেডিএ/ আরডিএ/ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড/হাউজিং সোসাইটি (সরকার থেকে বরাদ্দপ্রাপ্ত জমি) ইত্যাদি কর্তৃক বরাদ্দকৃত জমির ক্ষেত্রে
এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যের জন্য বিএইচবিএফসি’র ওয়েবসাইট www.bhbfc.gov.bd ভিজিট করুন।
প্রশ্ন
:
ফরমাল আবেদনের সাথে অন্যান্য কি কাগজপত্র জমা দিতে হয়?
উত্তর
:
ফরমাল আবেদনের সাথে দাখিলতব্য অন্যান্য কাগজপত্রের তালিকাঃ
প্রশ্ন
:
প্রকৌশলগত কাগজপত্রগুলো যদি আলাদা ভাবে বলেন?
উত্তর
:
প্রকৌশলগত কাগজপত্রের তালিকাঃ
এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যের জন্য বিএইচবিএফসি’র ওয়েবসাইট www.bhbfc.gov.bd ভিজিট করুন।
প্রশ্ন
:
বাড়ী নির্মাণ ঋণের মঞ্জুরীকৃত টাকা এককালীন প্রদান করা হবে?
উত্তর
:
না, মঞ্জুরীকৃত টাকা একাধিক কিস্তিতে প্রদান করা হবে।
প্রশ্ন
:
মঞ্জুরীকৃত টাকা কখন দেওয়া হবে?
উত্তর
:
ঋণ গ্রহীতার নিজস্ব বিনিয়োগ সম্পন্ন হলে নির্মাণ কাজের অগ্রগতির উপর ভিত্তি করে মঞ্জুরীকৃত টাকা প্রদান করা হবে।
প্রশ্ন
:
মঞ্জুরীকৃত ঋণের ১ম চেক কখন কিভাবে প্রদান করা হবে?
উত্তর
:
ঋণ গ্রহিতার নিজস্ব বিনিয়োগ সম্পন্ন হলে প্রস্তাবিত বন্ধকী প্লট কর্পোরেশনের অনুকূলে রেজিস্ট্রি মর্গেজ সম্পন্ন করে মঞ্জুরীকৃত ঋণের ১ম চেক প্রদান করা হবে।